- কলকাতা প্রতিনিধি।
বিদূষী দীপালি নাগের জন্মশতবর্ষে শরৎ সমিতির উদ্যোগে শরৎচন্দ্র বাসভবনে অনুষ্ঠিত হল একটি মনোজ্ঞ সন্ধ্যা। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দীপালি নাগের শিষ্যা,...
- প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
সংগীত সংশ্লিষ্টদের ঐক্যবদ্ধ করে দেশীয় সংস্কৃতিকে আরও বিকশিত করার লক্ষ্য নিয়ে বর্ণাঢ্য আয়োজনে শেষ হলো সংগীতের প্রথম জাতীয় উৎসব ও সম্মেলন। এ...
- নোমান ওয়াহিদ।
পদ্মা সেতু নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জন্য গৌরবময়। তীব্র স্রোত ও প্রতিকূল আবহাওয়াকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে আজ দাঁড়িয়ে আছে...
- নোমান ওয়াহিদ।
গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী আসিফ আকবরের জীবনী নিয়ে রচিত 'আকবর ফিফটি নট আউট'...
- মোহাম্মদ আমিন আলীফ।
"মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি,মোরা একটি সুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি"
কোটি প্রাণের একটি স্বপ্ন - একটি স্বাধীন দেশ, কোটি...
- রোদেলা জয়ী।
বাংলাদেশ সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য আরো একটি ফিউশনধর্মী মিউজিক্যাল প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু হল। গতকাল বুধবার রাতে অনলাইনের মাধ্যমে কোক স্টুডিও বাংলার যাত্রা শুরু হয়।...
- প্রেস রিলিজ।
২০২২ এর ১৪ এপ্রিল ২৫ বছর পূর্তি হলো বাংলাদেশের নাগরিক ব্যান্ড কিংবা অল্টারনেটিভ রক ব্যান্ড শিরোনামহীন-এর। ক্যাম্পাসভিত্তিক তুমুল জনপ্রিয় এই ব্যান্ড ব্র্যান্ডমিথ-এর...
- প্রেমা রহমান।
শিল্পী পরিবার ও কপিরাইট অফিসসহ সংশ্লিষ্ট সব উদ্যোক্তা মিলেই বরেণ্য শিল্পীদের গানসহ নানা সংগৃহীত নথির একটি ডিজিটাল আর্কাইভ তৈরির কাজটি করছেন। এরই...
- রহমান ফাহমিদা, সহকারী-সম্পাদক।
আশি দশকে বাংলাদেশের যতগুলো জনপ্রিয় ব্যান্ড রয়েছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে, 'অবসকিউর'। আশির দশকে সাইদ হাসান টিপু এই ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ...
- মোঃ মোশারফ হোসেন মুন্না।
একজন বাংলাদেশী সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক। তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন গুনী সঙ্গীত পরিচালক ও কণ্ঠযোদ্ধা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের গানে...
- মুরাদ নূর।
একজন শিল্পী, স্রষ্টার বিশেষ সৃষ্টি। শিল্পীর সাথে স্রষ্টার নিবিড় সম্পর্ক আছে। সভ্যতার পৃথিবী গড়তে আদি থেকেই শিল্পীর ভূমিকা চালকের আসনে ছিলো! আছে,...
- রহমান ফাহমিদা, সহকারী-সম্পাদক।
সঙ্গীত বিষয়ক পত্রিকা সঙ্গীতাঙ্গন -এর কাজই হল সঙ্গীত জগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সুখ-দুঃখ এবং তাঁদের কাজের মূল্যায়ন করা। কাউকে হেয় প্রতিপন্ন...
- রহমান ফাহমিদা, সহকারী-সম্পাদক।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার ফরিদ আহমেদ করোনায় আক্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। পরবর্তীতে তাঁর...
- রহমান ফাহমিদা।সহকারী-সম্পাদক
-১ম পর্ব।
সঙ্গীত বিষয়ক পত্রিকা সঙ্গীতাঙ্গন -এর কাজই হল সঙ্গীত জগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সুখ-দুঃখ এবং তাঁদের কাজের মূল্যায়ন করা। কাউকে হেয় প্রতিপন্ন...
- নোমান ওয়াহিদ।
পদ্মা সেতু নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জন্য গৌরবময়। তীব্র স্রোত ও প্রতিকূল আবহাওয়াকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে আজ দাঁড়িয়ে আছে...
- নোমান ওয়াহিদ।
সম্প্রতি ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস) থেকে প্রকাশ পেয়েছে এই সময়ের জনপ্রিয় গায়িকা অবন্তী সিঁথির নতুন গান 'পাগলাটে মন'। বিপুল তালুকদারের কথায় এর...
- মোঃ মোশারফ হোসেন মুন্না।
"একবার যদি কেউ ভালোবাসতোআমার হৃদয়টা জলে ভাসতোআর ভালোবাসতো।"
প্রেম যেনো স্বর্গ থেকে এসে মৃত্যু অবধী থেকে যাবে এই বিরহী মনের ভালোবাসায়।...
- রহমান ফাহমিদা, সহকারী-সম্পাদক।
শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, যিনি একধারে বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় গীতিকবি। গীতিকবি সংঘ,বাংলাদেশ- সংগঠনটির সমন্বয় কমিটির প্রধান এবং সংগীত ঐক্য,বাংলাদেশ- এর মহাসচিবদের তিনজনের...
- মোহাম্মদ আমিন আলিফ।
যখন আমি থাকবো নাকোআমায় রেখো মনেও বন্ধু ওগো আমায় খুঁজোসুরের আলাপনে।
'মাসুদ করিম' বাংলাদেশ সঙ্গীতাঙ্গনের এক অবিস্মরণীয় নাম। তিনি একজন প্রতিশ্রুতিশীল গীতিকবি...
- রহমান ফাহমিদা, সহকারী-সম্পাদক।
সঙ্গীত বিষয়ক পত্রিকা 'সঙ্গীতাঙ্গন'-এর কাজই হল সঙ্গীত জগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সুখ-দুঃখ এবং তাঁদের কাজের মূল্যায়ন করা। কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করা...
- কবি ও সাহিত্যিক রহমান ফাহমিদা।
ওরে ভাইরে ভাইবাংলাদেশে বাঙালী আর নাই।যারা ভীড় করে এই পথে ঘাটেবাঙাল যাদের বল,তাদের স্বদেশে যে নিজের দশাকরে টলমল।।বাঙালী তো...
- সুব্রত মণ্ডল সৃজন।
বাংলা সঙ্গীত অঙ্গনে অসংখ্য শিল্পীর বিচরণ। তার মাঝে কণ্ঠশিল্পী বন্দনা চক্রবর্তী আলোচিত এক। যিনি ইতোমধ্যে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছেন তার সঙ্গীত জগৎ...
আজ শ্রদ্ধেয় শহীদুল্লাহ ফরায়জী'র জন্মদিন…কবির প্রতি জন্মদিনে সঙ্গীতাঙ্গন এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা, শ্রদ্ধা ও ভালবাসা…
শহীদুল্লাহ ফরায়জী'র জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানে আপনাদের সবাইকে...
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি।”
ভোরের শিশিরে ধুয়ে পদধূলি, আসে সেই ৫২’র স্মৃতিগুলি। একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৫২ সালের এই দিনে (৮ ফাল্গুন, ১৩৫৮) বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পুলিশের গুলিবর্ষণে কয়েকজন তরুণ শহীদ হন। তাই এ দিনটি শহীদ দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ২০১০ খ্রিস্টাব্দে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়।
মাতৃভাষা বাংলার জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত ছিলেন, আবুল সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার সহ ৫২’র কতো বীর সন্তানেরা। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি তার চরম প্রকাশ ঘটে। ঐদিন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা ১৪৪ ধারা অমান্য করে রাজপথে বেরিয়ে এলে পুলিশ তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে আবুল বরকত, আবদুল জব্বার, আবদুস সালাম, রফিক, সহ কয়েকজন ছাত্র শহীদ হোন। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি যে চেতনায় উদ্দীপিত হয়ে বাঙালিরা রক্ত দিয়ে মাতৃভাষাকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছিল, আজ তা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি, এ আমাদের অহংকার, জাতির গর্ব। কানাডার ভ্যানকুভার শহরে বসবাসরত দুই বাঙ্গালী রফিকুল ইসলাম এবং আবদুস সালাম প্রাথমিক উদ্যোক্তা হিসেবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের কাছে ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে। ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দিবসটি জাতিসংঘের সদস্যদেশসমূহে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হচ্ছে। ২০১০ সালের ২১শে অক্টোবর বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে এখন থেকে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করবে জাতিসংঘ। – এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব সর্বসম্মতভাবে পাস হয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাংলাদেশ। এবং ১১৩ সদস্য বিশিষ্ট জাতিসংঘের তথ্যবিষয়ক কমিটিতে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে পাস হয়। প্রবাসী রফিকুল ইসলাম এবং আব্দুস সালাম কঠিন পরিশ্রুতি আর পরিশ্রমে ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয়। সারা বিশ্বে এখন বিভিন্ন ভাষায় আমাদের একুশের গানটিও গাওয়া হয়। আজ এই অমর একুশের দিনে সকল ভাষা শহীদ সহ প্রবাসী এই দুই ভাইকে সঙ্গীতাঙ্গন এর পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা। – সম্পাদকীয়
ওরে ভাইরে ভাই…বাংলা ভাষা আন্দোলনের প্রথম গান (১৯৪৮)। কথা -আনিসুল হক চৌধুরী।সুর ও কন্ঠ -শেখ লুৎফর রহমান।ওরে ভাইরে ভাইবাংলাদেশে বাঙ্গালি আর নাইযারা ভিড় করে এই পথেঘাটেবাঙ্গাল যাদের বল,এদের স্বদেশে নিজেদের দশাকরে টলমল।বাঙ্গালি তো হিন্দুরা বাংলা ভাষা তাগোরহুজুর যা কয়, ঠিক কথা, আলবৎ হইবো জরুর,বলে বাঙ্গালি খান পাঠান ওরামীরজাফরের চাঁই।।আজব কথা —-গাজার নৌকা পাহাড় দিয়া যায়,জলে ভাসে শিলা, কিবা বানরে গীত গায়, ওরা ধানের গাছে খেজুর খোঁজেলাজে মরে যই।।(এই গানের শেষ স্তবকে সরাসরি জিন্নাহ সাহেবের উদ্দেশে বলা হয় :)শোনেন হুজুর——বাঘের জাত এই বাঙ্গালেরাজান দিতে ডরায় না তারা,তাদের দাবি বাংলা ভাষাআদায় করে নিবেই।।কথা: আনিসুল হক চৌধুরীসুর ও কন্ঠ: প্রখ্যাত গণসংঙ্গীত শিল্পী শেখ লুতফর রহমান।মহান বাংলা ভাষা আন্দোলন শুরুই হয়েছিল ১৯৪৮ সাল থেকে।১৯৪৮ সালের ১৯শে মার্চ পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা কায়েদে আজম মো: আলী জিন্নাহ ঢাকায় এসে ২/১ দিন পর রেসকোর্স ময়দানে এক নাগরিক সংবর্ধনার ভাষনে এক পর্যায় বলে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা একটাই এবং তা উর্দু। উর্দু হবে রাষ্ট্রভাষা। তখন কিছু ছাত্ররা এই উক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে বসে। রাত্রে জিন্নাহ সাহেবের ছবি পর্যন্ত ছিড়ে ফেলে। মো: আলী জিন্নাহর উক্ত বক্তব্য এর প্রতিবাদ করে আনিসুল হক চৌধুরী এই গানটি রচনা করেন এবং শেখ লুৎফর রহমান গানটিতে সুরারোপ করে কন্ঠ দেন। এই গানটি সম্মন্ধে প্রখ্যাত গণসঙ্গীত শিল্পী শেখ লুৎফর রহমান তার নিজের লেখা " জীবনের গান গাই" বইয়ের ৪৬, ৪৭ ও ৪৮ পৃষ্টায় বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করে গেছেন। "জীবনের গান গাই" বইটির প্রকাশক: মফিদুল হক, সাহিত্য প্রকাশ থেকে প্রকাশিত।বাংলাদেশের গানে প্রতিবাদী চেতনা আনিসুল হক চৌধুরী প্রথম শুরু করেন।টীকা -(১) ঢাকার জাতীয় যুব সাংস্কৃতিক ফোরাম কর্তৃক প্রকাশিত ১৯৮৭-র ২১শে সংকলন ফোরাম শিরোনামের পত্রিকায় প্রকাশিত।(২) আটচল্লিশেরই আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা স্মৃতি হয়ে আছে এখনো। জিন্নাহ্ বললেন উর্দুই হবে রাষ্ট্রভাষা। কিছু সুবিধাভোগী ব্যক্তি ও গোষ্ঠী এর ইন্ধন জোগালো। উর্দুর পক্ষে তখন ইনসাফ, আহাদ, নয়া জিন্দেগী এসব পত্রিকা বিকৃত খবর পরিবেশন করতে। তারা বলত বাঙালি মানেই হিন্দু। কিন্তু, এর প্রতিবাদ করেছিলেন (শেখ) লুৎফর রহমান জগন্নাথ কলেজের একটি অনুষ্ঠানে। একটি গানের মাধ্যমে। গানটি হল : 'শোনেন হুজুর, বাঘের জাত এই বাঙালেরা/জান দিতে ডরায় না/তারা তাদের দাবী বাঙলা ভাষা আদায় করে নেবে তাই' (গানটি লিখেছিলেন আনিসুল হক চৌধুরীকে দিয়ে)। [শেখ লুৎফর রহমান : এক মহিমাম্বিত শিল্পী (প্রবন্ধ), সুভাস সেনগুপ্ত পৃষ্ঠা – ৬২, সংস্কৃতি : সংগ্রাম (প্রবন্ধ সংকলন), সম্পাদনা – মোতাহার হোসেন সুবীর, প্রকাশকাল ১৫ই জানুয়ারি ১৯৯১।]Youtube Link – https://www.youtube.com/watch?v=vaz1yaQm8AM
Posted by Shangeetangon on Sunday, February 20, 2022