Thursday, April 18, 2024

সুরস্রষ্ঠা ফরিদ আহমেদের মতে সঙ্গীতের জ্ঞান আত্মার সাথে সম্পৃক্ত…

– সালমা আক্তার।

প্রতিটি মানুষকে জীবনের শেষ মুহূর্ত অবধি কিছু না কিছু করে যেতে হয়, সে করণীয়টা হোক নিজের স্বার্থে কিংবা সার্বিকভাবে সবার স্বার্থে, উত্তম মনের মানুষগুলো সবার স্বার্থের কথা ভেবে কাজ করতে পছন্দ করেন। সাধারণ আর অসাধারণের মধ্যে পার্থক্য এটাই। যদিও সবাই জানে একদিন সবাইকে চিরাচরিত নিয়মে চলে যেতে হবে তবুও কারো কারো যেন অন্য কাউকে নিয়ে ভাববার সময় নেই হাতে! কারও কারও পুরো জীবনটাই অতিবাহিত হয় অন্যের মঙ্গল চিন্তা করে। মঙ্গল কর্মের মাঝে কেন জানি মনে হয় সঙ্গীত এক নেয়ামত স্বরূপ, যা মানুষের অনুভূতিকে অল্পতেই স্পর্শ করতে পারে। হতে পারে তা ভালোলাগাবোধের সৃষ্টি করে, হতে পারে তা কষ্টবোধের সৃষ্টি করে। যাই সৃষ্টি করুক হোক তা, উত্তম আর শুদ্ধ রূপে। কেউ কেউ অত্যন্ত সাধনা ও নিষ্ঠা দিয়ে সংগীত চর্চায় জীবন উৎসর্গ করে, কেউ কেউ না ভেবে, না শিখেই গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক ও শিল্পী হবার কল্পনা নিয়ে পথ ছুটে, এই ছুটে চলাটা কতটা ঠিক কতটা যুক্তিযুক্ত আদৌ কি তারা জানে? তবে সময় কিন্তু সুশিক্ষাকেই দৃষ্টান্ত করে করে, কোন আগাছাকে নয়! আজ আমরা জানবে তেমনই এক শুদ্ধ সুরস্রষ্ঠা ও সংঙ্গীত পরিচালক ফরিদ আহমেদের ভাবনাগুলোর কথা।

সুরস্রষ্ঠা ফরিদ আহমেদের মতে সঙ্গীত একধরনের জ্ঞ্যান ও সাধনার সংমিশ্রণ যা আত্মার সাথে সম্পৃক্ত।
মহান এই সাধকের মতে শুদ্ধ সংগীত চর্চায় প্রয়োজন গভীর মনোসংযোগ ও একাগ্রচিত্তে সাধনা।
তিনি জীবনের স্বার্থকতা বলতে জানান,পারলে মানুষের উপকার করি, কখনো কারো অপকার করি না, এটাই জীবনের সার্থকতা।
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তাঁর প্রত্যাশা ও উপদেশ নিজে জ্ঞানের চর্চা কর ও অন্যের অর্জিত জ্ঞ্যানকে সম্মান কর।
জীবনের শেষ মুহূর্ত অবধি কি করতে ভালবাসবেন উত্তরে বলেন জীবনের শেষ পর্যন্ত মানুষের পাশে থাকতে চাই ও সাথে চাই শুদ্ধ সংগীত।

Related Articles

Leave a reply

Please enter your comment!
Please enter your name here

Stay Connected

18,780FansLike
700SubscribersSubscribe
- Advertisement -

Latest Articles