– সালমা আক্তার।
প্রকৃতির যেখানেই মনসংযোগ করি না কেন, সেখানেই রিদমের খেলা, ছন্দে-আনন্দে। আযানের ধ্বনি, ভোরের হাওয়া, পাখির কলতান, সবুজের মাঠ, সব কিছুতে সঙ্গীতের মূর্ছনা। ক্লান্ত মন খুঁজে ফেরে শ্রান্তি, শ্রান্তি নামের সুখ পাখিটা বসতী গড়েছে, সুরের দোলায়, গানের দোলায়। সুখ পাখিটার টানে মানুষ ছুটে গানের ভুবনে। গান প্রিয় মানুষগুলোর মাঝ থেকে আজ কথা বলবো সাদমান সৌমিক জ্যোতির সাথে, জ্যোতি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া ছাত্রী, জ্যোতির ভাবনায় সঙ্গীত বেঁচে থাকার প্রেরণা। সঙ্গীত না থাকলে হয়তো সময় স্রোতে মানুষকে যান্ত্রিক জীবন-যাপন করতে হতো পলে পলে! মানুষ ও তাদের অনুভুতির মৃত্যু হতো অবশেষে।
প্রিয় শিল্পী সম্পর্কে জ্যোতি বলেন মমতাজ, কনকচাঁপা ম্যাম মনির খান আসিফ আকবর শাহানাজ বেলী আরও অনেকে। তাঁর দৃষ্টিতে সঙ্গীত মনের খোরাক ১০০%। সঙ্গীতকে নেশা হিসেবে মনে ধারণ করা উচিত, কারণ পেশা কোন এক সময় অবসরে আসে, নেশা মৃত্যু পর্যন্ত বয়ে চলে মানুষের জীবনে।
প্রিয় গান নিয়ে জ্যোতি বলেন ফোক গান বেশি ভালোলাগে, আশা করবো নতুন প্রজন্মের শিল্পীরা এ ধরনের গান নিয়ে ভাববেন, ভাবনাকে সাধনা করে ভালো গান উপহার দিক বাংলাকে, সংস্কৃতির মন নিয়ে এগিয়ে চলুক এ যুগের শিল্পীগণ। শান্তির আলিঙ্গনে বাঁধা থাক শিল্পী ও শ্রোতাদের অনুভূতি।