তিনি শুধু একজন সঙ্গীতশিল্পীই নন, তিনি আমাদের বাংলা সঙ্গীতের এখন একজন অভিভাবক। তিনি সুরের ভুবন মার্তৃ মমতা এবং ভালোবাসা স্নেহের আদরে আরো সুন্দর, আরো শ্রুতিময় করে গড়ে তুলতে চাচ্ছেন। সেই স্বপ্ন নিয়েই ২০০৭ সালে ভয়েস গ্রুমিং সেন্টার ‘কারিগরি’র যাত্রা শুরু করেন ফাহমিদা নবী। ২০১৭ পর্যন্ত এখানে যাঁরা ক্লাস করেছেন তাঁদের মধ্য থেকে আগ্রহী ১১ জনকে নিয়ে নিজের তত্ত্বাবধানে একটি এ্যালবাম করেছেন ফাহমিদা নবী।
কারিগরি শিরোনামের এই এ্যালবামে কণ্ঠ দেওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন পুতুল, মুন্নী, জেসিমা, দৃষ্টি, ফাহমিদা আহমেদ, ফারজানা, সীমা, অনন্যা, কদর, পিলু ও রাজীব। শিক্ষার্থীদের আবদার রাখতে গিয়ে ফাহমিদা নবী নিজেও কণ্ঠ দিয়েছেন একটি গানে। ১২ জুন সন্ধ্যায় রাজধানীর বেইলি রোডের একটি রেস্টুরেন্টে এ্যালবামটির মোড়ক উন্মোচন। সিডির পাশাপাশি অনলাইনে গানগুলো প্রকাশ করবেন ফাহমদা নবীর নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আনমল।
মেলোডি সুরে এবং প্রেমের পরশে এই ১২টি গানের সব ক’টির সঙ্গীতায়োজন এবং ১০টির সুর করেছেন সজীব দাশ। নিজেদের লেখা ও সুরে কণ্ঠ দিয়েছেন সীমা ও কদর।
ফাহমিদা নবীর এর সুর স্বপ্নের পরিশ্রম সার্থক হোক। তাঁর ‘কারিগরি’ সবার হৃদয়ে ঠাই পাবে এই প্রত্যাশা আমাদের।