মোশারফ হোসেন মুন্না।
অন্য নেতার মতো নেতা
আমার নেতা নয়
শেখ হাসিনার কথা এখন
বিশ্ববাসী কয়
দেশটা জুড়ে যেন তাঁর
স্নেহের আঁচল পাতা
মমতায় রেখেছে ধরে
মাথার উপর ছাতা।
কষ্ট বুকে তবু মুখে
হাসি লেগে রয়।
জয় জয় জয়।।
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশের গুনকীর্তন করতে গিয়ে কত সাহিত্যিক কবি তাদের লেখায় ইতিহাস হয়ে আছেন। বাংলাদেশকে বিশ্বের সামনে আনার জন্য তারা যে পরিশ্রম করেছেন সেই পরিশ্রমের ফলেই তারা হয়েছেন ইতিহাসের অমর সাক্ষ্য বহন করা কবি ও সাহিত্যিক। চির সবুজের এই বাংলাদেশ একে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছেন বাংলার বন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ যেন তারই হাতে গড়া সোনার বাংলা। সেই বাংলাদেশের রূপবৈচিত্র্যকে আরো রূপায়িত করতে বর্তমান বাংলাদেশের সরকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন করে স্বপ্নের বীজ বুনেছেন। সেই স্বপ্নকে তিনি বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন অবিরাম গতিতে। তিনি চান বাংলাদেশকে একটি আদর্শ দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে। বিশ্বের বুকে পরিচিত করতে চান একটি উন্নত দেশ হিসাবে। আর তাই, নতুন প্রজন্মকে নিয়ে আগামীর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে সারা বাংলাদেশে চলছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর অঙ্গ সংগঠন গুলোর নতুন কমিটির কাজ। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নতুন আঙ্গীকে সাজানো হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের মহা ৭ম কংগ্রেস হতে গঠন করা হয়েছে। সেই সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে বর্ণিল সাজে সেজানো হয়েছে। প্রথমবারের মত বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ যুবলীগের মহা ৭ম কংগ্রেস এর জন্য একটি গান করেছেন জনপ্রিয় গীতিকার হাসান মতিউর রহমান। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর শেখ হাসিনার সামনে গানটি উপস্থাপন করা হয়। গানটির অনেক প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, এবং খুব খুশি হয়েছেন এমন ধরনের একটা গান পরিবেশন করার জন্য। তবে হ্যাঁ গানের মধ্য দিয়ে নয় বাস্তবেই প্রধানমন্ত্রী এমন হতে চান। দেশের মানুষের ভালোবাসায় তিনি আগামী পথচলা শুরু করতে চান।
হাসান মতিউর রহমানের লেখা গানটি সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন ইবরার টিপু। গানটিতে কন্ঠ দিয়েছেন ইবরার টিপু ও ম্যাজিক বাউলিয়ানা খ্যাত গায়িকা বিন্দু কনা।
অনুষ্ঠান শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গানটি পরিবেশন করেন ইবরার টিপু ও ম্যাজিক বাউলিয়ানা খ্যাত গায়িকা বিন্দু কনা। ইবরার টিপু একজন পেশাদার শিল্পী হিসেবে গানের সাথে আছেন প্রায় ২৬ বছর ধরে। বিজ্ঞাপনচিত্রের জিঙ্গেল, নাটক-চলচ্চিত্রের গান, অডিওর গান বাদ নেই কোনো সেক্টরে। অসংখ্য জনপ্রিয় গানের সৃষ্টির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এই মানুষটির নাম। ইবরার টিপু বাংলাদেশী সঙ্গীত পরিচালক, সুরকার এবং গায়ক। তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ওয়ার্ল্ডকাপের উদ্বোধনী মঞ্চের জন্য গান করা। ২০১১ সালে আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেট ও পৃথিবী এবার এসে বাংলাদেশ নাও চিনে -এর অফিশিয়াল থিম সং এর সুরকার ও অন্যতম গায়ক ছিলেন। গায়ক এবং সুরকার হিসাবে তিনি অনেক গান গেয়েছেন এবং সুর করেছেন। বিশটিরও বেশি বাদ্যযন্ত্র বাজাতে পারেন। ২০০৫ সালে ইবরার টিপু তার প্রথম একক অ্যালবাম চেনা-অচেনা প্রকাশ করেন। ২০১৭ সাল পর্যন্ত পরানের বন্ধু সহ চারটি একক এ্যালবাম প্রকাশ করেন তিনি। সফল সুরকার ও অন্যতম গায়ক হিসেবে তিনি সফলতা লাভ করেছেন। শুভকামনা আগামী বাংলাদেশকে একটি আদর্শ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।