asd
Friday, November 22, 2024

সঙ্গীতাঙ্গন ২৯তম দরজা পেরিয়েই ৩০তম দরজায় কড়া নাড়ছে! শুভ জন্মদিন…

– রহমান ফাহমিদা, সহকারী-সম্পাদক।

সঙ্গীতাঙ্গন-এর ৩০তম জন্মদিনে আজ ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পরিবারের আনন্দের সীমা নেই! আজকে যে ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ ৩০তম বছরে পা দিল। এই দীর্ঘ চলার পথ এতটা সহজ ছিল না। ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ যদি একটি জাহাজ হয়, সেই জাহাজের ক্যাপ্টেন হলেন সঙ্গীতাঙ্গন-এর কর্ণধার ও প্রধান সম্পাদক আহসানুল হক ভাই। আমরা হয়তো নাবিক হিসেবে সেই জাহাজের পাল তুলে ধরে আছি তবে জাহাজের দিক নির্দেশনা কিন্ত আহসানুল হক ভাইই দিচ্ছেন। আর আমরা তাঁর নির্দেশিত পথে চলছি। এই জাহাজকে সংগীত জগতের তীরে ভিড়াতে তাঁর যে কি কষ্ট এবং ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে! তা জানার জন্য ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পত্রিকার শুরুর ঘটনা সঙ্গীতপিয়াসী মানুষের জন্য তুলে ধরছি-

যে সময়ের কথা বলছি, সেই সময় বাংলাদেশে কোনো বিনোদনমূলক পত্রিকা ছিল না। তখন সঙ্গীতাঙ্গনের কর্ণধার ও প্রধান সম্পাদক আহসানুল হক ভাইয়ের বড় ভাই এনামুল হক, তাঁর বন্ধু এনায়েত খান মিলে ভিডিওর ওপর ‘ভিডিও গাইড’ নামে একটি পত্রিকা বের করা শুরু করেন। তখন সবেমাত্র বাংলাদেশে ভিডিও ক্যাসেট এর যুগ শুরু হয়েছে। ভিডিও গাইড পত্রিকার সাথে সাথে লন্ডনের মিউজিক ম্যাগাজিন ‘স্ম্যাস হিটস’ এর আদলে তাঁরাও ‘স্ম্যাস হিটস’ পত্রিকা প্রকাশ করেন। এরপর এনামুল হক ভাইয়ের পরিকল্পনায় তাঁর বন্ধুরা মিলে ‘সংহিটস’ নামে আরও একটি পত্রিকা বের করে। তখন আহসান ভাই ক্লাস এইট/নাইন-এ পড়েন। সে বড় ভাই ও তাঁর বন্ধুদের সাথে থেকে থেকে সব কাজ দেখে। ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেয়ার পর তাঁর দুই বন্ধু এসে তাঁকে একটি পত্রিকা বের করার কথা বলে। তখন তাঁর বন্ধুরা মিলে কাজ শুরু করেন এবং বের করেন ‘রক রিদম’ নামে পত্রিকা। তারপর এলিফ্যান্ড
রোডের জনপ্রিয় এ্যালবাম রেকর্ডিং এর দোকান নামকরা ‘রেইনবো’র অনুরোধে একটি পত্রিকা বের করে দেন ‘রেইনবো’ নামে। তখন তাঁর মনের মধ্যে অনুধাবন হল যে, সে বিদেশীদের নিয়ে লেখালেখি করছে কিন্তু দেশের মানুষদের নিয়ে লেখালেখি না করলে, কিভাবে দেশের শিল্পী সমাজের কথা তুলে ধরবে ? কেমন করে মানুষের সান্নিধ্য লাভ করবেন! দেশীয় সংস্কৃতিকে কিভাবে সবার মাঝে তুলে ধরবে! এই কথা চিন্তা করতে গিয়ে সে ভাবল, এটা করাতো ছোটোখাটো ব্যাপার না! বিশাল বড় একটি আয়োজন। সেজন্যে বড় কারো সহযোগিতার প্রয়োজন।

সেই সময় টিভি ও মঞ্চের নাট্যব্যক্তিত্ব ঝুনা চৌধুরী তাঁদের বাসার পাশে থাকেন। সে তখন তাঁকে গিয়ে বললেন নিজের পরিকল্পনার কথা। তখন সবকিছু শুনে ঝুনা চৌধুরী বল্লেন, শুধু মিউজিকের ওপর পত্রিকা বের করলে হবে না! কারন নাটকের জন্য কোনো পত্রিকা নেই, মিউজিক এর সাথে নাটক থাকতে হবে কারণ তাঁর সাথে মিলে কাজ করছেন আরেকজন নাট্যব্যক্তিত্ব তারিক আনাম। আহসান ভাই রাজি হয়ে গেলেন তাঁর কথায়। তখন বাংলাদেশে ‘আনন্দ বিচিত্রা’ চলছে। সেই পত্রিকার সাথে আহসান ভাইয়ের বড় ভাইও জড়িত ছিলেন। যাই হোক! ১৯৯১-এ আহসান ভাই শুরু করলেন তাঁদের পত্রিকা এইভাবে, অর্ধেক মিউজিক আর অর্ধেক নাটকের খবরাখবর নিয়ে। কাজ করার কয়েক মাস পর কোনো এক কারণে তাঁদের কাজ বন্ধ করে দিতে হয়। ফল হলো পত্রিকা বন্ধ।
এদিকে ব্যান্ড ‘মাইলস’-এর প্রথম বাংলা ক্যাসেট বের হবে। তাঁদের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছিল পত্রিকার জন্য, তখন মাইলসের শাফিন ভাই, আহসান ভাইয়ের কাছে তাঁদের পত্রিকা কবে বের হচ্ছে সেই কথা জানতে চান। তখন আহসান ভাই বলেন, পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে গেছে! বের হচ্ছে না। সেই কথা শুনে শাফিন ভাই বলেন, কেন বের হচ্ছে না ? আহসান ভাই বলেন, কেউ ইনভেস্ট করছে না। তখন মাইলসের শাফিন ভাই বলেন, সে ইনভেস্ট করতে চায় যদি আহসান ভাই রাজি হন নি! তখন আহসান ভাই বলেন, সে চায়না তাঁদের সাথে পত্রিকা বের করতে। কারন মিউজিসিয়ানদের সাথে কাজ করলে, মিউজিসিনরা এক একজন, এক একটা কথা বলবে তখন সে নিজের প্ল্যান মত কাজ করতে পারবে না। শাফিন ভাই বল্লেন, চল আমরা বসি! তখন শাফিন ভাই ও আহসান ভাই কয়েকবার আলাপ আলোচনার মাধ্যমে দু’জনে একসাথে কাজ শুরু করলেন ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পত্রিকার। কিন্তু সমস্যা হল! একটি পত্রিকা বের করতে ৪০/৪৫ হাজার টাকা লাগতো, সেই টাকা যোগাড় করতে হতো আহসান ভাইকে। সেই টাকা উঠানোর জন্য বিজ্ঞাপন যোগাড় করা, পত্রিকা বিক্রয় করা, সবকিছুই তাঁর করতে হত। টাকা যোগাড়
না হলে, পত্রিকার পরবর্তী সংখ্যা বের হতো না। দু’বছরে চারটি সংখা বের করে সে অস্থির হয়ে যায়!
সেই সময়, একাধারে এমপি ও বিজিইমের প্রেসিডেন্ট ছিলেন রেদোয়ান আহমেদ, তাঁর ছেলে একটি পত্রিকা বের করতে চান। তখন আহসান ভাই ‘মিউজিক’ নামে আরও একটি পত্রিকা বের করেন আর সঙ্গীতাঙ্গন দিয়ে দিলেন শাফিন ভাইকে। তিনি আহসান ভাইয়ের একটি ছোট ভাইকে নিয়ে ‘মানব জমিন’ আদলে ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ বের করা শুরু করলেন। তিনটি সংখ্যা বের করে তারপর তাঁরা পত্রিকাটি বন্ধ করে দেন। এদিকে আহসান ভাই ‘মিউজিক’ পত্রিকা বের করেন এবং তারপর ‘মিউজিক ওয়ার্ল্ড’ বের করেন এবং এক সময় বিদেশ চলে যান।

কয়েক বছর বিদেশে থেকে এসে আবারও ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পত্রিকা বের করার চিন্তা করেন। খবরাখবর নিয়ে জানতে পারেন যে, শাফিন ভাই পত্রিকাটির সর্বমোট মাত্র সাতটি সংখ্যা বের করে পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়েছেন। তার ফলে পত্রিকাটির রেজিস্ট্রেশন হয় নি। সরকারী নিয়ম অনুযায়ী, পত্রিকা বের করার আগেই আবেদন করতে হয় এবং মাসিক পত্রিকার আটটি সংখা বের হওয়ার পর রেজিস্ট্রেশন নম্বর আনতে হয়। এর কিছুই তাঁরা করেন নি! সেজন্য ১৯৯২ সালে শুরু হওয়া ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পত্রিকাটি আহসান ভাই আবার শুরু করলেন নতুনভাবে, ২০১৩ সাল থেকে অনলাইনে। ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পত্রিকা এখন সরকারীভাবে রেজিস্ট্রেশন হয়েছে এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ বাংলাদেশের প্রথম সঙ্গীত বিষয়ক পত্রিকা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

‘সঙ্গীতাঙ্গন’ এর উদ্দেশ্য হল, সঙ্গীতজ্ঞদের অবদানের কথা তুলে ধরা। সঙ্গীত শিল্পীদের গান থেকে শুরু করে, তাঁদের জীবন, শিক্ষা এবং অন্যান্য সবকিছুই তুলে ধরতে চেস্টা করে সঙ্গীতাঙ্গন। তাছাড়া মিউজিকের সবধরনের ঘরানার খবরাখবর ভক্তদের কাছে তুলে ধরাও ‘সঙ্গীতাঙ্গন’এর মূল উদ্দেশ্য। বর্তমানে ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পত্রিকার পাশাপাশি একক সিডি ও মিউজিক ভিডিও প্রকাশ করছে। সবার জন্য উন্মুক্ত একক সঙ্গীত অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে সঙ্গীতাঙ্গন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ও বাংলাদেশ জাতীয় শিল্পকলা একাডেমিতে। এই একক সঙ্গীত অনুষ্ঠানের আয়োজন কোনো স্বার্থের জন্য করা হয়নি! বরং সুন্দর ও স্বচ্ছ এক চিন্তা থেকে এটা উদ্ভূত হয়েছে। তা হল, আমাদের দেশে রবীন্দ্র সঙ্গীত, নজরুল সঙ্গীত, ফোক, গণসংগীত, পপ ইত্যাদি সব ঘরানার শিল্পীদের জন্য উন্মুক্ত সঙ্গীত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, একমাত্র আধুনিক গান ছাড়া! এমনকি যারা আধুনিক গান করেন এবং মৌলিক গান করেন তাঁদের জন্য আলাদা করে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক সুযোগ সুবিধা নেই। তাই সেই চিন্তাধারার উপর নির্ভর করে ‘সঙ্গীতাঙ্গন’, একক সঙ্গীত অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এই অনুষ্ঠানের জন্য ‘সঙ্গীতাঙ্গন’
দর্শকদের জন্য কোনো টিকিটের ব্যবস্থা রাখেনি কারণ এই অনুষ্ঠান সকল দর্শকের জন্য উন্মুক্ত। সেই সাথে শিল্পীদের সম্মানে চা নাস্তারও আয়োজন করা হয়। এর মধ্যে ‘সঙ্গীতাঙ্গন’এর এই অনুষ্ঠানে পরপর অংশগ্রহণ করেছেন তিনজন বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী তাঁরা হলেন যথাক্রমে- জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী লীনু বিল্লাহ, সঙ্গীতশিল্পী রুমানা ইসলাম এবং সঙ্গীতশিল্পী নজীবুল হক নজীব প্রমুখ। তাঁদের এই একক সঙ্গীত সন্ধ্যার আয়োজন দেখে অনেকেই এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কিন্ত বর্তমান পরিস্থিতিতো আছেই তাছাড়া বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সম্ভব হয় নাই! তাছাড়া আমাদের দেশে শীতের মৌসুমেই কনসার্টগুলোর আয়োজন বেশী হয়। তাই অনেক সময় অপেক্ষা করতে হয় শীত মৌসুমের জন্য। সঙ্গীতাঙ্গন আশা করছে, আল্লাহ্‌র ভরসায় সবকিছু একদিন স্বাভাবিক হয়ে যাবে! আবার মুখরিত হবে সঙ্গীত ভুবন ইনশা আল্লাহ্‌!

সঙ্গীতাঙ্গন চেষ্টা করে, বিদেশের পত্রিকাগুলোর মত সবকিছু বর্ণিলভাবে তুলে ধরতে কিন্ত যেহেতু আমাদের দেশ মুসলিম দেশ সেহেতু এখানে অনেক বাধ্যবাধকতা আছে। শিল্পীদের জীবন রঙিন হয় ভেবে, ভক্ত শ্রোতারা আগ্রহ থাকে তা জানার জন্য। আর এই আগ্রহ ও অতৃপ্তিকেই সঙ্গীতাঙ্গন শিল্পীদের সাথে আলাপচারিতায় ফুটিয়ে তুলতে চান মজার মজার প্রশ্ন করে কিন্ত অনেক সময় হতাশ হতে হয়! সঙ্গীতাঙ্গন কখনো কখনো শিল্পী, গীতিকার, সুরকার বা সঙ্গীত বিষয়ে জড়িত এমন কাউকে হেয় প্রতিপন্ন করতে চায় না। বরং তাদের পাশে থেকে তাঁদের কর্মজীবনকে, তাঁদের সৃষ্টিকে মানুষের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করে।

মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য!….কথাটির বাস্তবতা উপলদ্ধি করার সময় এসেছে! সমগ্র পৃথিবী আজ স্থবির হয়ে পড়েছে এক অদৃশ্য ভাইরাসের কারণে। এই ভাইরাসের কারণে উন্নত অনুউন্নত সকল দেশ আজ একই কাতারে এসে দাঁড়িয়েছে। প্রতিটি দেশে মৃত্যুর মিছিল! সেই মৃত্যুর মিছিলে বাংলাদেশের মানুষও শরিক হচ্ছে। তবে কথা হল, শুধু সরকারের আশায় বসে থাকলেতো চলবে না! আমাদেরও, সাধারণ মানুষের সেবায় এগিয়ে আসা প্রয়োজন। কেননা, লকডাউন হওয়ার কারণে যারা দিন আনে দিন খায় তাদের অনেক সমস্যা হচ্ছে। অনেকে হয়তো না খেয়ে দিনযাপন করছে। ঠিকমত ত্রাণও হয়তো পাচ্ছে না! বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা চিন্তা করে এবং সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে ‘সঙ্গীতাঙ্গন’ পত্রিকার পক্ষ থেকে এগিয়ে এসেছে ‘এসোসিয়েশন অফ সঙ্গীতাঙ্গন’ দেশ ও দেশের মানুষের আর্তমানবতার সেবায়। তাই ‘এসোসিয়েশন অফ সঙ্গীতাঙ্গন’ এর সদস্যসহ, দেশের অন্যান্য বিত্ত্ববান যারা আছেন তাঁদেরসহ সঙ্গীত জগতের শিল্পীবৃন্দকে এই আর্তমানবতার সেবায় নিজ সাধ্যমত অনেকেই এগিয়ে এসেছেন গতবছর এবং সঙ্গীতাঙ্গন তাঁদের কাছ থেকে যতটুকুই পেয়েছে সব
আর্তমানবতার সেবায় কাজে নিয়োজিত করেছে। সঙ্গীতাঙ্গন সর্বদা মানুষের তাছাড়া বর্তমান পরিস্থিতি চিন্তা করে, অনলাইনে একটানা ৯দিন বিভিন্ন শিল্পীবৃন্দকে নিয়ে ‘ঈদের’ অনুষ্ঠান শেষ করে সঙ্গীতাঙ্গন। বিভিন্ন শিল্পীদের ভক্ত শ্রোতাদের এই মহামারীকালীন সময়ে একটু আনন্দ দেওয়াই ছিল সঙ্গীতাঙ্গন-এর উদ্দেশ্য। গত বছর ‘গানে গানে বাংলাদেশ’ নামে গানের একটি প্রতিযোগিতা মূলক অনুষ্ঠান পালন করেন সঙ্গীতাঙ্গন বাংলাদেশ জাতীয় যাদঘরে। এই অনুষ্ঠান মানুষের মনে সাড়া ফেলেছে তাই সঙ্গীতাঙ্গন গানে গানে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা অনলাইনের মাধ্যমে দ্বিতীয়বারের মত শুরু করে। যেহেতু করোনাকালীন সময়ে সরাসরি সবকিছু করা সম্ভব হচ্ছে না।

‘সঙ্গীতাঙ্গন’ শুরু থেকেই সঙ্গীত জগতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে যাচ্ছে। প্রায় দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে সঙ্গীতাঙ্গন কাজ করে যাচ্ছে। দীর্ঘ ৩০ বছর পূর্বে হার্ডকপি হিসেবে এবং অনলাইন হিসেবে সঙ্গীতাঙ্গন-এর পথ চলা ৯ বছর। সঙ্গীতাঙ্গন তাই একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সঙ্গীতাঙ্গন-এর এই শুভ দিনটিকে স্মৃতির মণিকোঠায় রেখে দিতে চায়। যেহেতু করোনাকালীন সময়ে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও বড় করে কিছু করা যাচ্ছে না! তাই সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার জন্য এবং সঙ্গীতাঙ্গন এর শুভ জন্মদিনে যার যার ঘরে বসে একটু আনন্দ করবে, শুভকামনা জানাবে ও ‘সঙ্গীতাঙ্গন’-এর পথ যেন আরও সুদীর্ঘ হয় এই কামনা করে আশীর্বাদ করবে এই আশা সঙ্গীতাঙ্গন-এর। সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং পরিবারের সকলকে নিয়ে সাবধানে থাকুন সঙ্গীতাঙ্গন-এর পক্ষ থেকে এই শুভকামনা রইল সকলের প্রতি।

সঙ্গীতাঙ্গন এর জন্মদিবস উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান

সঙ্গীতাঙ্গন এর জন্ম দিবস উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি…

Posted by Shangeetangon on Monday, May 31, 2021

Related Articles

Leave a reply

Please enter your comment!
Please enter your name here

Stay Connected

18,780FansLike
700SubscribersSubscribe
- Advertisement -

Latest Articles