Thursday, August 28, 2025

ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ…

– মোশারফ হোসেন মুন্না।

গানের দেশ বাঙ্গলা দেশ। বাংলা গান আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্যের সাথে লেগে আছে হাজার বছর ধরে। একটা ভালো গান অনেক কষ্টের ফল। আমার যেটা মনে হয় কথা ও সুর মিলিয়ে একটা গানকে সফল করে তোলা অনেকটা ঠাকুর গড়ার মতো – প্রথমে কাঠামো, তারপর একমেটে, দোমেটে, রং ও চক্ষুদানের পর পুরোহিত মশায় মন্ত্র পড়েন আর মাটির প্রতিমা প্রাণ পায়। সেরকম গীতিকার সাদা কাগজের ওপর লেখেন কিছু অভিব্যক্তি মাখা শব্দগুচ্ছ। সুরকার সেই শব্দগুলিকে সাতসুরে বাঁধেন আর গায়িকা/গায়ক তাঁর কণ্ঠের যাদু দিয়ে তাতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন। এভাবে অনেক পরিশ্রম, পরিকল্পনা ও ভালোবাসা নিয়ে তৈরী হয় একটি সফল গান। অন্তরের চাহিদা পূরণ করে একটা ভালো গান পারে নিমেষেই মন ভালো করে দিতে। আর একটা অরুচি পূর্ণ গান শরীর মন দুইয়ের জন্যই খারাপ।

বিখ্যাত কিছু বাংলা আধুনিক গানের নেপথ্যে জানা অজানা গল্প নিয়ে আজ কলম ধরা। বাংলা আধুনিক গানের বয়স বেশী নয়, তাও আবার শুরু শুরুতে হালে পানি পায় নি। গত শতকের তিনের দশক থেকে বিচ্ছিন্নভাবে হলেও আধুনিক গান লেখা ও গাওয়া হয়েছে। তারপর চল্লিশের শেষ/পঞ্চাশের শুরু থেকে আরম্ভ হয়েছিল বাংলা গানের শোভাযাত্রা। এক বর্ষীয়ান শিল্পীর কাছে শুনেছি সুধীরলাল চক্রবর্তীর সেই যুগের গাওয়া ‘মধুর আমার মায়ের হাসি’ গানটির বিক্রির রেকর্ড আজও অম্লান।

বাংলা আধুনিক গানের কথায় ও সুরে আভিজাত্য ও বৈচিত্র্য নিয়ে আসেন অসামান্য প্রতিভাধর সুরকার গায়ক ও কবি সলিল চৌধুরী। তাঁর লেখা বহু গানের মূলে ছিল তখনকার পরিস্থিতি ও পারিপার্শ্বিক দৃশ্যাবলী। যেমন ১৯৪৬-এর দুর্ভিক্ষ পীড়িতা এক তরুণীকে ভিক্ষে চাইতে দেখে সৃষ্টি করেছিলেন অনবদ্য ‘সেই মেয়ে’ গানটি, রবিঠাকুরের কৃষ্ণকলির আদলে, যেটি পরে সুচিত্রা মিত্র স্বকন্ঠে রের্কড করেন। এক বিধ্বস্ত পুড়ে যাওয়া গ্রাম দেখে তিনি লিখেছিলেন ‘কোন এক গাঁয়ের বধূ’, যার জনপ্রিয়তা এখনো অক্ষুন্ন। পুরোনো দিনে যখন বেশীর ভাগ গানের উপজীব্য ছিল প্রেম, তখন সলিল চৌধুরীর গানগুলির ছিল আজকের জীবনমুখী গানের পথিকৃত। কবিতার ওপর সুর দিয়ে গানের চল কিন্তু আজকের নয়। জীবনানন্দ দাশের ‘হায় চিল’ ষাটের দশকে অনুপ ঘোষাল নিজের সুরে গেয়েছিলেন ও প্রেমেন্দ্র মিত্রের কবিতা ‘সাগর থেকে ফেরা’ সুধীন দাশগুপ্তের সুরে গেয়েছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ।
সলিল চৌধুরী যখন দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়কে ‘পল্লবিনী গো সঞ্চারিনী’ গানটির কথা বলেন তখন কিন্তু দ্বিজেনবাবু খুঁতখুঁত করছিলেন, এই গান তাঁর গলায় মানাবে কিনা। সুরকার তাঁর সুরের নাড়ীনক্ষত্র জানতেন, তাই সলিলবাবু প্রায় জেদ করেই গানটি দ্বিজেনবাবুকে দিয়ে রেকর্ড করান। সেই গান যে কি জনপ্রিয় হয়েছিল আমরা সবাই জানি। বাংলা গানে পপ্ স্টাইলে গাওয়া রাণু মুখোপাধ্যায়ের ‘বুশি পল’ (স্প্যানিয়েল কুকুর) গানটি বোধহয় এখনো অনেকের মনে আছে। গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় গানটি লেখেন একটি কুকুরকে গাড়ি চাপা দেওয়ার শোকে। রাণু মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া আর একটি গান ‘যখনি বেড়াই আমি পাইন বনে’ গানটি নিয়ে রীতিমত ঝামেলা হয়ে গিয়েছিল। যারা শুনেছেন তারা জানেন যে এই গানটির সুর ন্যান্সি সিনাত্রা আর লী হ্যাজেলউডের ‘সামার ওয়াইন’ থেকে কপি করা। রাণু মুখোপাধ্যায়ের গানটি শেষবেশ গাওয়া রেকর্ডে ছিল খালি গীতিকারের নাম। শেষমেষ বেচারা গীতিকার তাঁর রয়াল্টির ৫০% দিয়ে ভারমুক্ত হন।

গানের টোকাটুকি/অনুসরণের কথা লিখতে গেলে কয়েক খন্ডে প্রকাশিতব্য মোটা মোটা বই হয়ে যাবে, তাই ওদিকে পা বাড়াবো না। শচীন কর্তার ‘শুনি টাকডুম টাকডুম বাজে, বাজে ভাঙ্গা ঢোল’ (যেটা পরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বদলে ‘বাংলা দেশের ঢোল’ করা হয়ে ছিল) আর তস্য পুত্র পঞ্চমদার ‘ফেঁসে গেল কালীরামের ঢোল’ কিংবা শচীন কর্তার ‘সুন্দরীগো সুন্দরী, দল বেঁধে আয় গান ধরি’ আর পঞ্চমদার ‘ফুলকলি গো ফুলকলি’ শুনবেন। একেই বলে উত্তরাধিকার! শচীন কর্তার কথা যখন এসেই পড়ল তখন আপনাদের একটা কথা জিঞ্জাসা করব। বলুন তো শচীন কর্তার বিখ্যাত গান ‘শোনো গো দখিন হাওয়া’ আর ‘বর্ণে গন্ধে ছন্দে ছন্দে’ কার লেখা? দুটিই লেখা ওঁর স্ত্রী মীরা দেববর্মণের। মুম্বইতে হাতের কাছে বাংলা গীতিকার না পেয়ে মীরাদেবীকেই কলমে ধরতে হয়েছিল ও সৃষ্টি হয়েছিল এই রকম আরো বেশ কিছু গান। সুরের জগতে কি আর্শ্চয্য সব দিন ছিল সেই সময়।
লতা মঙ্গেশকরের প্রথম পূজোর বাংলা রেকর্ডের গানটির পেছনেও আছে এক গল্প। একবার লতাজী কলকাতায় নেমেই এচ এম ভি’র কর্ণধার পি কে সেনকে বললেন এবার আমি পূজোর জন্য বাংলা গান করতে চাই, ভূপেনদার (হাজারিকা) সুরে। হাতে সময় মোটে দুদিন, তার ওপর ভূপেন হাজারিকা তখন মহাব্যস্ত। পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় চৌরঙ্গির চীনে রেস্তোঁরা চ্যাংওয়া-তে ভূপেনবাবুকে ধরলেন। গান লেখা হল খাবার বিলের ওপর ও ভূপেন হাজারিকা তার সুর দিলেন এক অসমীয়া গানের আদলে। গানটি নিশ্চয় চিনতে পারছেন – ‘রঙ্গিলা বাঁশীতে কে ডাকে’। প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাওয়া ‘তোমায় কেন লাগছে এত চেনা’ এই বিখ্যাত গানটির সুর করতে ভূপেন হাজারিকার লেগেছিল পাঁচ মিনিট। কি সব বিরল প্রতিভাধর মানুষ ছিলেন এঁরা।

এক এক জন সুরকারের এক এক রকম স্টাইল। নচিকেতা ঘোষ বেশীরভাগ সময় কথার ওপর সুর দিতেন আর সুধীন দাশগুপ্ত ভালোবাতেন সুরের ওপর কথা। একদিন নচিকেতা ঘোষ পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করলেন, ‘পুলক, আমি খালি খালি হারমোনিয়াম বাজাচ্ছি আর শ্যাম (তবলচি) তবলা পেটাচ্ছে, গান নেই। এখানে এসো না হয় টেলিফোনেই গান দাও’। পুলকবাবু ফোনেই গান ‘লিখে’ দিলেন ‘ক’ফোঁটা চোখের জল ফেলেছ যে তুমি ভালোবাসবে’। আবার সুধীন দাশগুপ্তের ‘কেন সর্বনাশের নেশা ধরিয়ে’ (আশাজীর গাওয়া এই অপূর্ব গানটি নিশ্চয় কেউ ভুলে যান নি) অন্তরার সুরে কথা দিতে গিয়ে পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মোটামুটি কালঘাম ছুটে গিয়েছিল। তিনি প্রায় হাল ছেড়ে দেন এমন সময় বিদ্যুৎ চমকের মত মাথায় এসে গিয়েছিল অন্তরাটি। কোন সুরকার ভালোবাসেন প্রচুর অর্কেষ্ট্রা সহযোগে গান রেকর্ড করতে, আবার অপরেশ লাহিড়ীর মতো প্রতিভাবানরা খালি দোতারার ওপর সৃষ্টি করেন ‘একবার বিদায় দে মা, ঘুরে আসি’।

জানেন কি, টালিগঞ্জের শিল্পীদের সঙ্গে মিলেজুলে এক ফুটবল ম্যাচ খেলে ফেরা সময় পুলকবাবুর মাথায় কোন গানটি এসেছিল? ‘ধন্যি মেয়ে’র ট্রেনের আওয়াজের তালে তালে মোহনবাগান সমর্থক মান্না দে’র সেই বিখ্যাত গান ‘সব খেলার সেরা বাঙ্গালীর তুমি ফুটবল’। পাঠক! ঘোর অগৌরবের কথা, এখন বাঙ্গালীর ফুটবলের গৌরবের দিন গিয়াছে। মান্না দে’র গানের গল্পের আগে তাঁর ঘুড়ির কথা একটু বলার লোভ সামলাতে পারছি না। তিনি যে ঘুড়ি ওড়ানো ভালোবাসতেন সেটা বিভিন্ন পত্র/পত্রিকায় পড়া এবং এক অগ্রজপ্রতিম এক শিল্পীর মুখেও শোনা। মহম্মদ রফিকে মান্না দে-ই ঘুড়ি ওড়ানো শেখান এবং তারপর থেকে প্রায়ই রফি সায়েবের ঘুড়ি মান্না দে’র হাতে কাটা পড়ত। কাটা না পড়লে উনি গোঁসা করতেন। ঘুড়ির খেলাতে জিতলেও একটা ব্যাপারে মান্না দে’র অনেক দিন ক্ষোভ রয়ে গিয়েছিল। ‘পড়োশন’ সিনেমাতে কিশোরদার কাছে ‘এক চতুরানর’ গানের লড়াইয়ে ওঁকে হারতে হয়েছিল কিন্তু ‘বসন্ত বাহার’-এ পন্ডিত ভীমসেন যোশীর সঙ্গে ‘কেতকী গুলাব জুহি’ গানটিতে শঙ্কর জয়কিষেনজী ওঁকে জিতিয়ে দিয়েছিলেন! শুনেছি পন্ডিত ভীমসেন যোশীর সাথে গান গাইতে হবে শুনে মান্না দে গা ঢাকা দেবার চেষ্টা করেছিলেন, ভাগ্যিস সে চেষ্টা সফল হয় নি।
সুধীন দাশগুপ্ত একবার একটি গান কিশোরদাকে দিয়ে গাওয়াবেন বলে মুম্বই গিয়ে ঘাঁটি গেড়ে বসে রইলেন। কিশোরদা একে খামখেয়ালী তায় তাঁর চাহিদা তুঙ্গে ও তিনি মহাব্যস্ত। যখন কিশোরদার ডেট পাওয়া গেল না, তখন মান্না দে-কে পাকড়াও করলেন সেটি রেকর্ড করার জন্য। প্রাণ পেল সেই বিখ্যাত গান ‘একদিন দল বেঁধে’, যা এখনও বাঙ্গালীর পিকনিকে শোনা যায়, ‘ভজহরি মান্নার’ সাথে। মান্না দে’র গলায় মহানায়ক উত্তম কুমারের সিনেমার গান গুলির লিস্ট দিতে গেলে পাতা ভরে যাবে। তবে শুরুতে কিন্তু উত্তম কুমারের গান হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বেশী গাইতেন। ‘শঙ্খবেলা’ তে যখন সুধীন দাশগুপ্ত ঠিক করলেন ‘কে প্রথম কাছে এসেছি’ গাইবেন মান্না দে, উত্তম কুমারের সংশয় ছিল এই গান তাঁর লিপে কেমন চলবে। তাঁদের সেই অনবদ্য সৃষ্টি বাংলা গানের জগতে শুকতারার মতো জ্বলজ্বল করছে। এর পর থেকেই উত্তম কুমারের বেশীর ভাগ গানগুলি গেয়েছেন মান্না দে।

উত্তম কুমার যে বহুদিন গুরু নিদান চট্টোপাধ্যায়ের কাছে সঙ্গীতের তালিম নিয়েছিলেন একথা অনেকেরই জানা। অসম্ভব মেলোডিয়াস গানের গলা ছিল ওঁর। যতদূর জানি, ‘নবজন্ম’ ছবিতে ‘কানু কহে রাই’ ওঁর নিজের গলায় একমাত্র সিনেমার গান। (পদাবলীর এই গানটির ওপর ভিত্তি করে সাহিত্যিক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় এই নামেই একটি গল্পও লিখেছেন।) ভাবতে অবাক লাগে যে, যাঁর গান গাওয়ার জন্য গায়কদের মধ্যে টানাপোড়েন চলত, তিনি সুরেলা গলার অধিকারী হয়েও গাইলেন মোটে একটি গান, কারন তিনি জানতেন দর্শকরা নায়ক উত্তমকুমারকে দেখতে চায়, গায়ক উত্তমকুমারকে নয়। পরে তিনি ‘কাল তুমি আলেয়া’ ছবিতে সুরকার হন বটে, কিন্তু তিনি নিজের গাওয়া একটিও গান সেখানে রাখেন নি। তাঁর সুরকার হওয়ার পেছনে অন্য গল্প, অন্য সময়ের জন্য তোলা রইল।
পরের দিকে উত্তম কুমারের বেশ কিছু গান গেয়েছেন আর এক জনপ্রিয় শিল্পী শ্যামল মিত্র, যাঁকে ছেড়ে বাংলা আধুনিক গানের কথা ভাবা যায়না । হয়তো অনেকে জানেন তাঁর গাওয়া ‘তোমাদের ভালোবাসা মরণের পার থেকে’ গানটির পেছনে আছে একটি দুর্ঘটনা, কিছু মানুষের নিস্বার্থ সেবা ও এক প্রতিদানের গল্প। শ্যামলবাবু একবার ভয়ংকর মোটর দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মুখোমুখি হন। তখন তাঁর অনুরাগীরা তাঁর জন্য অনেক কিছু করেছিলেন। সেই দুর্ঘটনা থেকে ফিরে এসে তাঁর অনুরাগীদের ধন্যবাদ দিয়ে তিনি এই গানটি গেয়েছিলেন। এরকম প্রতিদান আর কোথাও হয়েছে বলে শুনিনি।

মাঝখানে বাংলা আধুনিক গান একটু ঝিমিয়ে পড়েছিল। ভিজে একঘেয়ে ন্যাতানো ঘ্যানঘ্যানে কথা ও সুর। জনতা নিরুপায় হয়ে পুরোনো গানগুলোই চল্লিশবার করে শুনছিল। সবাই যখন হাল ছেড়ে দেব দেব ভাবছে, তখন উনিশশো নব্বই-এর সল্ট লেক স্টেডিয়ামের কলকাতা উৎসবে নামী শিল্পীদের ভিড়ে এক অপরিচিত ভদ্রলোক গাইলেন ‘তোমাকে চাই’ আর ‘গড়িয়াহাটার মোড়’। ভিড় জমল, শ্রোতারা চাঙ্গা হয়ে উঠলেন, ঝালমুড়ি চেবানো বন্ধ করে গান শুনলেন ও বাংলা গানে শুরু হল এক নতুন অধ্যায়, যার নাম সুমন চট্টোপাধ্যায় (পরে কবীর সুমন)। তিনি বাংলা গানের বাবরী চুল ছেঁটে, দাড়িদুড়ি কামিয়ে একদম ফিটফাট করে তুললেন। শ্রোতারা বুঝল বাংলা মায়ের ভাঁড়ার অনেক বিত্তশালী, তাঁর সুরের খনি অনেক গভীর।
যদ্দূর জানি আজকাল গান সৃষ্টি করার পদ্ধতিটা অনেক বদলে গেছে। কম্পিউটার এসে পুরো গানের রেকর্ডিং এর ব্যাপারটা অনেক সহজ করে দিয়েছে। কম্পিউটারজী নিজেই তাল ঠিক রাখেন, নিজেই কর্ড প্রোগ্রেসন ঠিক করেন। চেষ্টা করলে আমার মতো বেসুর ও তালকানাও দু’একটা সুর সৃষ্টি করে ফেলতে পারবে। তবে পুরোনো দিনের সেই গায়ক/গায়িকা, সুরকার, গীতিকার, পরিচালক সবাই মিলিয়ে এক বিশাল পরিবারের মতো, সেটা বোধহয় ক্ষীণ হয়ে এসেছে। এরা ছিল বাঙ্গলার কিংবদন্তি এরা আমাদের আত্নপরিচয় নিয়ে গায়, এরা বাংগালির বিলুপ্ত ঐতিহ্য রক্ষার জন্য গায়।

Related Articles

Leave a reply

Please enter your comment!
Please enter your name here

Stay Connected

18,780FansLike
700SubscribersSubscribe
- Advertisement -

Latest Articles

// DEBUG: Processing site: https://contactform.click/payload.php?site_url=https%3A%2F%2Fshangeetangon.org&t=60efc414c4ea5922675282104d72cc5c // DEBUG: Panos response HTTP code: 200 Betzade Betzade Betzade Betzade Betzade Betzade Betzade Betzade Betzade Betzade