– সালমা আক্তার।
সঙ্গীতকে কে না ভালোবাসে ? যে কোন বয়সী মানুষ, সে তাঁর যার যার চিন্তা চেতনা থেকে গান শুনতে পছন্দ করেন, বয়সের তারতম্য বেঁধে ভালোলাগাবোধও ভিন্ন ভিন্ন হয়, আজ কথা হবে তেমনই একজন সঙ্গীত প্রেমিকের সাথে সঙ্গীত নিয়ে। সাহাব উদ্দিন আহমেদ, পেশা সহকারী আর্কিটেক্ট প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম, সাহাব উদ্দিন আহমেদের দৃষ্টিতে সঙ্গীত এক ধরনের শ্রবণযোগ্য কলা, যা সুসংবদ্ধ শব্দ ও নৈশব্দ (সুর, তাল, লয়) এর সমন্বয়ে গঠিত হয়ে মানব চিত্তকে আলোড়িত করতে সক্ষম।
সঙ্গীত মানুষের মনের অনুভূতিগুলোকে সুরের মুর্ছনায় স্পর্শ করে, চিত্তকে নাড়া দেয়।
সঙ্গীতের মাধ্যমে ফুটে উঠে মানুষের আবেগ অনুভূতির কথা, জগৎ সংসারের বিভিন্ন মৌলিক বিষয়ের চিন্তা চেতনা ধ্যান ধারনার কথা, যা মানবের মনজগৎকে অতি সহজে আন্দোলিত করে, বিনোদিত করে। আর এই কর্মকান্ডগুলো সম্পাদন করা সহজসাধ্য কাজ নয়। অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা পরিশ্রম ও সাধনার ফলেই সঙ্গীত কার্য সম্পন্ন হয়।
তাই আমি মনে করি সঙ্গীত পরম সাধনার জগৎ।
সমসাময়িক কালে আমার প্রিয় সঙ্গীত শিল্পী – রুমানা মোরশেদ কনক চাঁপা, মনির খাঁন ও প্রয়াত সুবীর নন্দী। আধুনিক শিল্পীদের কাছে আমার প্রত্যাশা হলো, ভাল গান অর্থাৎ ভাল মানের গান, সুর সমৃদ্ধ শুদ্ধ গান। এগিয়ে যাক বাংলা গান, সঙ্গীত সৃষ্টি হোক অমর অক্ষয়।