– সালমা আক্তার।
সঙ্গীত এমন এক সত্য যা দিনের আলোর মতো প্রকাশিত, রাতের চন্দ্রের সুন্দর্যের মতো জীবন্ত আলোর ঝর্ণা ধারা, সঙ্গীতের শুরু কোথা হতে, শেষ কোথায় সঠিক হয়তো জানা নেই, তবে চিরন্তন সত্য, সঙ্গীত ছিল, আছে, অনন্তকাল থাকবে। সঙ্গীত অনুভূতির ভাষা বুঝে খুব অল্পতেই, তাই হৃদয়টা স্পর্শ করে যায় সহজে। কখনও কখনও মনে হয় আহা এ যে আমারই কথা, যুগ যুগ ধরে যাকে আমি অন্তরে লুকিয়ে রেখেছি! হ্যাঁ সঙ্গীতের যাদুর স্পর্শে কখনও নিজের অজান্তেই কেঁদে ওঠে, কখনও হেসে উঠে সবার হৃদয়। সঙ্গীতের মহিমান্বিত এই রূপ সহজেই মানুষের ভেতরে নাড়া দিয়ে যায়, সেই অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রেখে, ফিরে যেতে চাই সঙ্গীত প্রেমিকের কাছে, সংগীতের ভালোলাগায় মুগ্ধ প্রাণ মো: রফিকুল ইসলাম ফুয়াদ। পেশা: চাকুরী, ঢাকা ওয়াসা। প্রচন্ড ভালোবাসেন সঙ্গীতকে, একলা থাকা সময়গুলো গান শুনে কাটিয়ে দিতে পছন্দ করেন।
সঙ্গীত সম্পর্কে মো: রফিকুল ইসলাম ফুয়াদের অভিমত, সংগীত একটি মাধ্যম। যার দ্বারা বিশ্বকে সভ্যতার রূপ দেখিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। সঙ্গীতের মাধ্যমেই মনের অভিব্যক্তিকে প্রকাশ করা যায়। কল্যান করা যায় সমস্ত সৃষ্টির ।
প্রিয় শিল্পী সম্পর্কে তাঁর দৃষ্টি, প্রিয় শিল্পী অনেকেই তন্মধ্যে ১। নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরী। ২। সাবিনা ইয়াসমিন। ৩। রুনা লায়লা। ৪। কনক চাঁপা। ৫। পাপিয়া সারোয়ার।
গান নিয়ে তিনি ভাবেন, দেশ ও জাতীর কল্যানে জন্যই গান। সংগীত সমস্ত জাতীর কল্যানের খোরাক। সঙ্গীতকে কোন দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি দেখেন সে প্রসঙ্গে বলেন সংগীতকে নেশা হিসাবে দেখতে চাই। কারণ নেশার চেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় খুবই কম, নেশার টানে সবাই ছুঁটে যায় এদিকে-ওদিকে। শুদ্ধ, সুন্দর সঙ্গীত সৃষ্টি হোক এটাই প্রজন্মর কাছে প্রার্থনা সব সময়।