বাংলাদেশ’ মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি’র অসংখ্য কালজয়ী ও বিখ্যাত গানের সুরস্রষ্টা শ্রদ্ধেয় আলাউদ্দিন আলী। মেলোডি কিং নামে বাংলাদেশ এবং ভারতে তিনি পরিচিত। গত ৭০ দশক থেকেই তিনি গীতিকার, সুরকার শিল্পী এবং সঙ্গীত আয়োজনে গান প্রিয় মানুষকে তিনি সুরের বাঁধনে ধরে রেখেছেন। উনার সুরের স্পর্শতায় অসংখ্য সঙ্গীত প্রতিভার বিকাশ হয়েছে এদেশে, ধন্য হয়েছে কতো সাধনা। আলাউদ্দিন আলী শুধু সুরকার হিসেবে নয় একজন মহান ব্যক্তি এবং মহৎ আচরণে মুগ্ধ করেছেন কাছের মানুষদের মন। অনেকদিন ধরেই তিনি শিল্পীদের ন্যায্য মূল্যায়ন নিয়ে কথা বলে যাচ্ছেন এবং অসুস্থ শিল্পীদের নিয়ে কথা বলেন।
আলাউদ্দিন আলী বলেন, ‘আমি অভিজ্ঞতা থেকে বলছি এই দেশে একটা শিল্পীও বিনা চিকিৎসায় এবং অর্থের অভাবে মারা যাবে না যদি সবাই এক হয়।
আমার আর কি, কতোদিন থাকবো ?
তোমরা যারা রবে হারে হারে টের পাবে।
আর মাত্র ক’দিন পর নাচ ছাড়া কোন গান হবে না এই অবস্থার জন্য শুধুমাত্র সামান্য ক’জন শিল্পী নামধারী দায়ী।
তিনি সঙ্গীতাঙ্গনকে আরও জানান , ‘যতবড় অর্থ আত্মসাৎকারী হোক শিল্পীদের প্রাপ্য সমস্ত টাকা পাইপাই বুঝিয়ে দিতেই হবে, কারণ কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এটা আন্তর্জাতিক ব্যাপার, বাংলাদেশ ‘GOVT WIPO’ এর সাথে সম্প্রীত আছে। আমি টাকার অভাবে মারা গেলেও আমার সন্তান আর অংশীদারেরা একদিন বুঝে পাবেই। বাংলাদেশ পৃথিবীর বাহিরের কোন দেশ নয়, আর এখন আমাদের সোনার ছেলেরা ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ কি।
এতএব আমাদের শুষে খাবার দিনও একদিন শেষ হবে।
বাংলাদেশের সঙ্গীত এখন সারা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যাচ্ছে। সবার জাগ্রত হবার এখই সময়। সঙ্গীত আবার মিশে যাবে সবার প্রাণে, যদি মিলে থাকি একই গানে।
শ্রদ্ধেয় আলাউদ্দিন আলীর এই আহবান সবাইকে যেন সজাগ করে এই আমাদের প্রত্যাশা।
অলংকরন – মাসরিফ হক…
A motivating discussion is definitely worth comment. I believe that you should write more on this issue, it may not be a taboo matter but typically people do not speak about such subjects. To the next! Cheers!!