কাদামাটির মত শিল্পী তৈরির কারিগর এর মতো একজন মানুষ সারাজীবন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি মিল্টন খন্দকার।
রামপুরা টেলিভিশন এর পাশে “গীতিকাব্য চর্চা কেন্দ্র” এর প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
দেশের অডিও ইন্ডাস্ট্রির অসংখ্য গীতিকার এবং সঙ্গীতশিল্পী এসেছেন উনার হাত ধরেই। বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের ৮০ দশক হতে অসংখ্য কালজয়ী এবং চলচ্চিত্র ব্যবসা সফল গানের সফল এবং পুরস্কার প্রাপ্ত গীতিকার মিল্টন খন্দকার।
সুস্থ সঙ্গীতের এক সুরযোদ্ধা।
এক নামেই টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া সবাই জানে মিল্টন খন্দকার কে ?
দেশে চলছে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত উৎসব।
দেশের সঙ্গীতকে যারা বাঁচিয়ে রেখেছেন যুগযুগ ধরে তারা অনেকেই সম্মানী দাওয়াত পায়নি এই আয়োজনের।
তাই এবারের উচ্চাঙ্গসঙ্গীত এর বিষয়ে বললেন তিনি,-
“প্রতি বছর…
দেশের মাটিতে এতবড় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের উৎসব হয় …
ভাবতেই ভালো লাগছে !
উৎসবের প্রবেশ পত্র ‘আগে থেকেই রেজিষ্ট্রেশন করে সংগ্রহ করতে হয় …
সুন্দর রিতি নীতি !
না …
আমার নামে কখনো কোন কার্ড আসেনি ।
আসলে বরং লজ্জাই পেতাম !
আমি নিজেকেই নিজে প্রশ্ন করি …
”উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতে” আমি এমন কি অবদান রেখেছি !
যে আমার নামে কার্ড আসবে ?
এই বিশাল আয়োজনের গুরু দায়িত্বে যারা আছেন তাঁদেরকে কৃ্তজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই।
আমি খুব ছোট আকারেও যখন কোন অনুষ্ঠান নির্মাণের দায়িত্বে থেকেছি…
দেখেছি …
খুব কাছের মানুষটাকেই বলা হয়ে ওঠেনি !
সবার বেলায়ই কম বেশি এই জাতীয় ঘটনা ঘটেই থাকে …
তাই আসুন,
আমার ‘আমি’ত্ব কে বাদ দিয়ে
নিজ উদ্যোগে প্রবেশ পত্র সংগ্রহ করি
এবং অনুষ্ঠানটিকে অসামান্য উচ্চতায় পৌঁছে যেতে
সহযোগিতার হাত বাড়াই। – মিল্টন খন্দকার।
অলংকরন – গোলাম সাকলাইন…
Excellent site you have got here.. It’s hard to find high-quality writing like yours nowadays. I really appreciate individuals like you! Take care!!